Posts

পিটিসি কী এবং পিটিসি সাইট থেকে কীভাবে ১০০$-২০০$ ইনকাম করবেন।

Hi বন্ধুরা কে7মন আছেন।অবশ্যই ভালো আছেন সবাই। PTC সাইট কি: PTC এর পুর্ন রূপ হচ্ছে Paid to Click” PTC সাইট হচ্ছে Traffic Exchanger। অর্থাৎ বিভিন্ন বিজ্ঞাপন দাতারা যাদের বিজ্ঞাপনের বাজেট কম তারা তুলনামুলক কম মুল্যে পিটিসি সাইটে এড দেয়! কিন্তু সেই এড দেখবে কে? তাই আমার আপনার মত লোকজন সেই এড গুলো দেখি এবং এই এড গুলো দেখার বিনিময়ে পিটিসি সাইট গুলো আমাদের নির্দিস্ট অর্থ প্রদান করে। আপনাকে সাইট গুলো প্রতিদিন একটি নির্দিস্ট পরিমান এড দিবে এবং আপনি সেই এড গুলো দেখবেন এবং প্রতি এড দেখার বিনিময়ে আপনাকে সর্বোচ্চ ১ সেন্ট পর্যন্ত পে করবে (ফ্রি মেম্বারশিপের ক্ষেত্রে) । এছাড়া আপনার রেফারেলে কেউ যদি ওই সাইটে রেজিস্ট্রেশন করে, তবে তাদের দেখা প্রতি এডের বিনিময়ে আপনি পাবেন সর্বোচ্চ ০.৫ সেন্ট করে (মেম্বারশিপের ক্ষেত্রে) । আপনি ভালো সাইট গুলো থেকে গড়ে রেফারেল ছাড়া দৈনিক ৩-৫ সেন্ট আয় করতে পারবেন। পিটিসি কাজ সম্পর্ক জানেন তাদের জন্য এই পোষ্ট নয় যারা নতুন তাদের জন্যই আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াস। ইন্টারনেটে অনেকে পিটিসি সাইট আছে যার বেশির ভাগই ভুয়া (Scam) পেমেন্ট করে না। তাই সবার কাছে

মোবাইল পানিতে পড়ে গেলে যা করণীয়।

কেমন আছেন সবাই। মোবাইল পানিতে পড়ে গেলে যা করতে হবে তার টিপস দিচ্ছি আজকে। ধরুন, হঠাৎ করেই আপনার শখের এবং প্রয়োজনীয় মোবাইল ফোনটি পানিতে পরে গেল। সাধারণ ভাবেই রাজ্যের চিন্তা আর সেই সাথে বিরক্তি ভর করবে আপনার উপর। কিন্তু এরপরেই নিশ্চয়ই যে চিন্তাটুকু আপনার মাথায় আসবে তা হচ্ছে ‘মেকার এর কাছে নেয়া’। তবে কিছু কাজের মাধ্যমে অনেক ক্ষেত্রেই নিজেই পানিতে পরে যাওয়া মোবাইল কিছুটা হলেও ভালো কন্ডিশনে নিয়ে আসা যায়, অন্তত মারাত্নক ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করা যায়। চলুন, এরকম কিছু টিপস আপনাদের সাথে আজ শেয়ার করি। মনে রাখবেন, পদ্ধতি গুলো সবই বেসিক পর্যায়ের এবং আমরা যেহেতু সবাই মোবাইল সার্ভিসিং-এর কাজ জানিনা তাই অন্তত এই পদ্ধতিগুলো অনুসরণের মাধ্যমে আমরা আমাদের প্রিয় ডিভাইসটিকে সর্বোচ্চ ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করতে পারতিপ ১। যত দ্রুত সম্ভব আপনার ফোনটি পানি থেকে তোলার ব্যবস্থা নিন। কেননা বিভিন্ন রকম পোর্ট যেমন, হ্যান্ডস ফ্রি কিট, মাইক্রোফোনের ছোট্ট ছিদ্র, চার্জিং বা ইউএসবি ক্যাবলের পোর্ট – ইত্যাদির মাধ্যমে খুব কম সময়েই অনেক পানি আপনার মোবাইল ফোনের মধ্যে প্রবেশ করতে পারে। তাই যত দ্রুত সম্ভব আপনার

Wordpress এর on page seo এর জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস।

কেমন আছেন বন্ধুরা।আশা করি ভালোই আছেন।আজকে wordpress এর on page seo এর জন্য কিছু টিপস দিব। কোনো সাইটকে র‌্যাংকিং এ আনার জন্য অন পেজ এসইও’র কোন বিকল্প নেই। কিছু বিষয় আপনাকে সহজেই কার্যকর ফলাফল এনে দিতে পারে। পরীক্ষিত এই বিষয়গুলো তাহলে জেনে নিন : ১। আপনার কিওয়ার্ড গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে ব্যবহার করুন। যেমন- টাইটেলে, প্রথম প্যারাগ্রাফে। আর পেজ টাইটেলটা ৬৫ ক্যারেক্টারের মধ্যে রাখার চেষ্টা করুন। ২। ভালো একটা টাইটেল ব্যবহার করুন। যা ভিজিটর পড়া মাত্রই বুঝতে পারে ভিতরে তার জন্য খোরাক আছে। ৩। আপনার পেজের মেটা ডিসক্রিপশন এক বা দুই বাক্যতে শেষ করুন। এবং পেইজের শুরুতে এটা রাখুন। ডিসক্রিপশনে যত সংক্ষেপে সম্ভব বিষয়টা ফুটিয়ে তুলুন। ৪। ট্যাগ ইউজ করার সময় সাবধান থাকুন। সাব হেডিং হিসেবে h2 অথবা h3 ট্যাগ ইউজ করুন। আর একই পেইজের জন্য h1 ট্যাগ মাত্র একবার ইউজ করবেন। ৫। ইমেজ সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করে। আপনার ইমেজগুলোতে Alt ট্যাগ ব্যবহার করুন। ফলে ক্রাউলার সহজে আপনার ইমেজ সনাক্ত করতে পারবে।টিপস অন পেজ এসইও সম্পর্কে দুর্দান্ত কিছু হট টিপস ৬। ওয়ার্ড, কিওয়ার্ড গুলোকে আলাদা করে লিখার ক্ষেত্রে হাইফেন ব্যবহা

ছোট একটা হেডফোনের জন্য আমাদের যেসব ক্ষতি হচ্ছে।

সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আমি টিউন শুরু করলাম। হেডফোন। ছোট্ট এই গেজেটটি ছোট-বড় সবাই ব্যবহার করলেও এর পার্শ প্রতিক্রিয়া বা ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি না। সারাদিন হেডফোনে গান শুনা বা কানের মাঝে হেডফোন পুরে রাখলে স্বভাবতই আপনার কানের ও শ্রবণশক্তির চরম ক্ষতি হচ্ছে। গবেষকদের মতে, ভলিউম কম বা বেশি দুই ভাবেই কানের ক্ষতি করে হেডফোন। যখন আপনি হেডফোন বা ইয়ারফোন ব্যবহার করেন তখন সরাসরি অডিও আপনার কানে যায়। ৯০ ডেসিবেল বা তার বেশি মাত্রার শব্দ যদি আপনার কানে যায়, তাহলে শ্রবণ জটিলতা ঘটাতে পারে এবং এমনকি আপনি চিরতরে আপনার শ্রবণ ক্ষমতা হারাতেও পারেন। এছাড়া ১০০ ডেসিবলের উপর মাত্র ১৫ মিনিট এয়ারফোন ব্যবহার করলে শ্রবণশক্তি নষ্ট হতে পারে। সমীক্ষায় জানা যায়, যারা অতিরিক্ত হেডফোন ব্যবহার করেন, তারা সাধারণত এর সমস্যায় ভুগেন। মাঝে মাঝে কানের ভেতরে ভোঁ ভোঁ আওাজ হয়ে থাকে। এটিও কিন্তু ক্ষতির লক্ষণ। একটি হেডফোন একজনেরই ব্যবহার করা উচিৎ। কিন্তু আমরা একটি এয়ারফোন একাধিক ব্যক্তি, বন্ধু-বান্ধবদের সাথে শেয়ার করে থাকি। এতে কানে ইনফেকশনের সম্ভাবণা থাকে। কারণ এয়ারফোনের মাধ্যমে একজনের কানের জীবাণু অন্যজ

Test this blog...